সারাদেশ

কিশোরগঞ্জ উপজেলার খাদ্যগুদামের নিরাপত্তা প্রহরী দাদন ব্যবসা করে লাখ লাখ টাকার মালিক

কিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ নীলফামারী কিশোরগঞ্জ উপজেলার খাদ্যগুদামের নিরাপত্তা প্রহরী আঃ হালিম পিতাঃ ফতুজার, গ্রামঃ নতিব চাপড়া, বাবরীঝার নীলফামারী সদর ইউনিয়নে তার বাড়ী। সে একজন সরকারী কর্মচারী হয়ে দিব্বি দাদন ব্যবসা করে এখন সে লাখপতিতে পরিণত হয়েছে। এলাকার মানুষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন এলাকার মানুষের কাছ থেকে চেক জমা নিয়ে সে দাদন ব্যবসা করে আসছে দৃর্ঘদীন থেকে ।

তার টাকার চাপে অনেক মানুষ এখন তার এলাকাছাড়া হয়ে গেছে। নিরহঃ মানুষকে জিম্মি করে তাদের কাছ থেকে চেক/ স্ট্যাম নিয়ে তার পড়ে টাকা দেয় এই আঃ হালিম একজন সামান্য সরকারী খাদ্যগুদামের নিরাপত্তা প্রহরী। কিন্তু তার চলাফেরা দেখে মনে হয়, সে অফিসের কর্মকর্তা মত। তার কাছ খাদ্যগুদামে রাতের বেলা কিন্তু সে দিনের বেলায় অফিসে বসে বিভিন্ন কাজ করে একজন নিরাপত্তা প্রহরীর দিনের বেলা অফিসে কি কাজ করে জানার আর বাকী নেই। সে ওখান থেকে তার দাদন ব্যবসার পরিচালনা করার কাজ করে। তাকে প্রশ্ন করলে দিনের বেলা আপনার অফিসে কি কাজ জানতে চাইলে সে উল্টাপাল্টা কথা বলে, অভদ্র ব্যবহার করে।

নীলফামারী কোর্টে কর্মরত নাম প্রকাশে অনিছ্যুক একজন ব্যাক্তি বলেন তিনি বলেন তার কাছ থেকে চেক জমা নিয়ে সে প্রায় ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা দিনেছিল ছয়মাস আগে। তার লাভের টাকাটা দিতে একটু দেরি হলে আঃ হালিম তার সাথেও অভদ্র কথাবার্তা বলতো। তিনি বিপদে পড়ে তার কাছে টাকাটা নিয়ে ছিল।

এক জন্য নিরাপত্তা প্রহরী এত টাকা পায় কোথায়। তার বেতন বা কত, অনেক আগে থেকে সে তার এই দাদন ব্যবসা করত। এখন সরকারী চাকুরী করেও সে টাকার লোভ সামলাতে পারেনি। তার দাদন ব্যবসা সে চালিয়ে যাচ্ছে দিব্বি। যদি কেউ লাভের টাকা দিতে না পাড়ে তাকে বিভিন্ন হুমকি ধামকি দেয়। মামলার ভয় দেখায়, তার সাথে আরো দু,জন আছে যারা তার এই টাকা নেয়াদেয়ার কাজ করে তাদের আবার একটা মুনাফা থাকে, যাকে টাকা নিয়ে দেয় তার কাছ থেকে ও দাদন ব্যবসায়িও তাকে টাকা দেয়।  

এ বিষয়ে খাদ্য অধিদপ্তরের কিশোরগঞ্জ উপজেলার খাদ্য অধিদপ্তর অফিসার তৌহিদুর রহমান বলেন এটা তার পার্সোনাল ব্যাপার। তখন ওনাকে প্রশ্ন করলে অফিসেও করতে পারবে বললে তিনি বলেন, আমিতো এ বিষয় জানিনা, আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখবো।

Jamie Belcher

info@jagobahe24.com

News portal manager

Follow Me:

Comments