সারাদেশ
সেবার মাধ্যমে মণিরামপুরের রাজনৈতিক ধারা পাল্টে দিচ্ছেন আসাদুজ্জামান মিন্টু
মণিরামপুর প্রতিনিধি।। কখনো শ্বসান, কখনো কবরস্থান কখনো হাসপাতাল, কখনো মর্গে, কখনো ছুটে চলেছেন জজকোর্ট, কখনো ছুটে চলেছেন হাইকোর্ট, কখনো আবার ছুটে চলেছেন মণিরামপুর উপজেলার সকল ইউনিটের অসুস্থ নেতাকর্মির বাড়িতে। কোন কর্মি অসুস্থ হলে যেমন দায়ভার নেন তিনি তেমনি কোন দলীয় নেতা-কর্মী পুলিশ কতৃক গ্রেপতার হলে ফাড়ি, থানা থেকে শুরু করে কোর্ট পর্যন্ত থাকেন তার সাথে। যা ইতি পূর্ব কোন নেতাকে করতে দেখা যায়নি। শুধু তাই নয় জামিন নামঞ্জুর হলে জেলখানায় পৌঁছে দেন খাবার ও টাকা। নেতাকর্মিদের বাড়িতে পৌঁছে দেন খাবার ও বাজার। উল্লেখ্য: দশম শ্রেণীর ছাত্র থাকাকালীন তিনি ছাত্রদলের সভাপতি মনোনীত এবং নির্বাচিত হন। দীর্ঘ ১১বছর পর পর তিন বার কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচিত হন ছাত্রদলের সভাপতি। এরপর ১৯৯৮ সালে থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত থাকেন উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক। পরবর্তীতে দীর্ঘ ১৮ বছর মণিরামপুর উপজেলা যুবদলের সংগ্রামী সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, ছিলেন যশোর জেলা যুবদলের গুরুত্বপূর্ণ পদেও। সর্বশেষ মণিরামপুর উপজেলা বিএনপির ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। রাজনীতিকে পুঁজি করে অনেক অসৎ ইনকাম ও করতে পারতেন। করোনা কালে যখন পুরো বিশ্ব মুখ থুবড়ে পড়ে, কেউই ঘর থেকে বের হতে চাইনা তখন আমাদের গুরু খ্যাত মিন্টু বুক উঁচু করে ছুটে যায় আক্রান্ত মানুষের দুয়ারে দুয়ারে। নিজে ডাক্তার না হয়েও পৌঁছে দেয় ডাক্তারী সেবা। অনেক নির্ঘুম রাত কাটাতে হয় তাকে মানুষের দোরগোড়ায় অক্সিজেন সেবা পৌঁছাতে। ইতিমধ্যেই আসাদুজ্জামান মিন্টু ভাইয়ের মণিরামপুর উপজেলা বি.এন.পির নতুন মেরুকরণে দীর্ঘদিন ঝিমিয়ে পড়া নেতাকর্মিদের মাঝে প্রানের সঞ্চার দেখতে পাওয়া গেছে যা বি.এন.পির আগামী দিনের আন্দোলন, সংগ্রমে ফলপ্রসু ভুমিকা পালন করবে বলে সকলে আশা প্রকাশ করেছেন।
Comments