Latest News

পীরগঞ্জে আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত

পীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধিঃ "টেকসই আগামীর জন্য জেন্ডার সমতাই আজ অগ্রগণ্য" এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে পীরগঞ্জ উপজেলায় আন্তর্জাতিক নারী দিবস পালিত হয়। মঙ্গলবার সকালে উপজেলা পরিষদ হলরুমে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পীরগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনে নারীরা এগিয়ে

পীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি ঃ সময়ের বিবর্তনে ও নারী ক্ষমতায়নের ফলে সকল ক্ষেত্রেই নারীরা এখন পুরুষের সাথে তাল মিলিয়ে দেশ গড়ার কাজে নিয়োজিত রয়েছেন। এক্ষেত্রে রংপুরের পীরগঞ্জ একটি অন্যন্য দৃষ্টান্ত। উপজেলার সরকারি দপ্তর সমূহের মধ্যে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্বে রয়েছেন বিরোদা রানী রায়, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সাদিকাতুল তাহিরিণ, উপজেলা সাব-রেজিষ্টার খালেদা সুলতানা, উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা খাদিজা খাতুন, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা শাহনাজ ফারহানা আফরোজ, উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা মাহফুজা বেগম, পাট অধিদপ্তরে দায়িত্বরত চায়না খাতুন

মাদক নিয়ন্ত্রণে পরিবার হলো প্রথম শিক্ষাঙ্গন- আহ্ছানিয়া মিশনের সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা

‘মাদক নিয়ন্ত্রণে পরিবার হলো প্রথম শিক্ষাঙ্গন। পরিবার যদি তার সদস্যদের প্রতি খেয়াল রাখে তবে মাদকাসক্তের হার কমে যাবে’- আন্তর্জাতিক নারী দিবস-২০২২ উদযাপনের অংশ হিসেবে ৭ মার্চ রাজধানীর শ্যামলীস্থ আহ্ছানিয়া মিশন নারী মাদকাসক্তি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন কেন্দ্রের আয়োজনে নারী গনমাধ্যমকর্মীদের নিয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এ কথাটা বলেন।

সুঁই-সুতার কারুকাজে ভাগ্য বদল

খায়রুন নাহার বহ্নি, বীরগঞ্জ(দিনাজপুর)প্রতিনিধি ঃ সুঁই-সুতায় নিজের ভাগ্য বদলে ফেললেন দিনাজপুরের বীরগঞ্জের নিজপাড়া ইউনিয়ন এর মাস্টারপাড়া গ্রামের মমতা বেওয়া। সততা, নিষ্ঠা, শ্রম, মেধা ও শৃঙ্খলা, সময়জ্ঞান একজন মানুষকে যে সফল করে তুলতে পারে তার উজ্জ্বলতম দৃষ্টান্ত মমতা।

পীরগঞ্জ উপজেলায় প্রথম নারী আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা খাদিজা খাতুন

পীরগঞ্জ(রংপুর) প্রতিনিধিঃ রংপুরের পীরগঞ্জে প্রথম উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন খাদিজা খাতুন। উপজেলা আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা খাদিজা খাতুন পদোন্নতি পেয়ে প্রথমবারের মতো পীরগঞ্জ উপজেলায় দায়িত্ব গ্রহন করেন ১ জানুয়ারী ২০২২।

সাদুল্যাপুরে নারী শ্রমিকেরা এখন মাঠে ব্যস্ত সময় পার করছে

গাইবান্ধাঃ নারী শ্রমিকরা অনেক পরিশ্রমী।কম মজুরিতে পাওয়ার কারণে সাদুল্লাপুরে কদর বাড়ছে নারী শ্রমিকদের। তারা মাঠে কাজ করে দৈনিক দেড় থেকে দু’শ টাকায়। ইরি ধানের জমির আগাছা পরিস্কার, ধান কাটাই, মারাই, আলু কচু, গম, ভুট্টার জমিতে কাজ করছেন নারী শ্রমিকেরা। সাদুল্লাপুর উপজেলার খামারপাড়া গ্রামে গেলে এমন দৃশ্য চোখে পড়ে। এক সময় ঘর-সংসার ও ছেলে মেয়ে সামলানো ছিল যাদের একমাত্র কাজ। উপার্জনের বিষয়টি দেখতেন বাড়ির পুরুষ কর্তারা। পুরুষের একক আয়ে গ্রামীণ পরিবারের অভাব, অনটন ছিল নিত্যসঙ্গী। এর সঙ্গে যুক্ত হয় নানা সামাজিক দুর্যোগ। ফলে যুগের সাথে তাল মিলাতে সংসারে স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে বাধ্য হয়ে ঘরের চৌকাঠ পেরিয়ে তাদের বেড়িয়ে আসতে হয় ফসলের মাঠে। পরিচয় দাঁড়ায় নারী কৃষি শ্রমিক হিসেবে। গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায় এখন এক পরিচিত দৃশ্য হয়ে উঠেছে নারী শ্রমিকদের মাঠে কাজ করা। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নারী শ্রমিকরা অনেক পরিশ্রমী এবং কম মজুরিতে খুব সহজেই তাদের পাওয়া যায়। এ কারণে দিন দিন কদর বাড়ছে নারী শ্রমিকদের। কিছুদিন আগেও অত্র এলাকায় বিশেষ করে পীরগঞ্জের চতরা এলাকায় সাওতাল সম্প্রদায়ের নারীরা এ এলাকায় এসে মাঠে কাজ করত। তাদের ধান রোপন সহ বিভিন্ন কাজ দেখার জন্য আগ্রহের সহিত লোক জমায়েত হতো। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে যুগের সাথে তাল মিলাতে ঘরের চৌকাঠ পেড়িয়ে অত্র এলাকার নারীরাও মাঠে কাজ শুরু করেছে।