নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। ইউরিয়া সার সংকটে ভুগছে তারা। গত কয়েক দিন থেকে ইউরিয়ার এই সংকটে কৃষকের মাথায় বাজ পড়েছে মনে হয়। এক বস্তা ইউরিয়া যেখানে ৮ শত টাকায় পেত এখনতা ১১ শত টাকা দিয়েও মিলছেনা।
চলতি আমন মৌসুমে ফুলবাড়ী উপজেলার কৃষকরা চাহিদা মাফিক পাটাশ পাচ্ছে না । বিঘা প্রতি ১৫ কেজি চাহিদা থাকলেও, সরকারি বরাদ্দ অনুযায়ী মিলছে বিঘা প্রতি ২ কেজি পটাশ।
শনির দশা কাটছে না পাটচাষিদের। ফলন ভালো হলেও খরায় পানির অভাবে পাট জাগ দিতে ভোগান্তির শেষ ছিল না। এবার দামে হতাশ চাষিরা। বাজারে পাটের চাহিদা থাকলেও আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। পাট পঁচানো ও ধোয়ার কাজে বেগ পেতে হয়েছে চাষিদের, সেই সঙ্গে বেড়েছে খরচও।
আমনের ভরা মৌসুমে ঝিনাইদহে দেখা দিয়েছে রাসায়নিক সারের সংকট। এতে ব্যাহত হচ্ছে ধানের আবাদ। বাধ্য হয়ে বেশি দামে ইউরিয়া, টিএসপিসহ অন্যান্য সার কৃষকদের কিনতে হচ্ছে। এতে ধানের উৎপাদন খরচ বাড়ার আশঙ্কা তাদের। তবে পর্যাপ্ত সার থাকার দাবি করে কৃষি বিভাগ বলছে, কেউ যাতে সারের কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে না পারেন
আষাড় মাস শেষ, অথচ বৃষ্টি নেই। এবার ভরা আষাড়ের দেখো মেলেনি বৃষ্টির। ফলে কৃষকের কপালে চিন্তার ভাজ পড়েছে। বীজতলা দিতে না পেরে অনেক কৃষক দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। আষাড় মাসের এই শেষ দিকে আগে দিনভর টিপটপ বৃষ্টি আর মাঠঘাট থৈথৈ করতো পানিতে। আর এখন ভরা আষাড়ে চৈত্রের খরায় পুড়ছে ঝিনাইদহ।
২০২১-২২ অর্থবছরে খরিপ/ ২০২২-২৩ মৌসুমে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের আবাদ বৃদ্ধি ও রোপা আমন ধানের উফসী জাতের বীজ ব্যবহারের মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ, রাসায়নিক সার ও অন্যান্য উপকরণ বিতরণ কর্মসূচী শুভ উদ্বোধন হয়েছে।
ভিয়েতনামী নারিকেল বাগান করে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন ঝিনাইদহের শতাধিক কৃষক। ৩ বছরের মধ্য ফল ধরবে কৃষি বিভাগ থেকে এমন আশা দিলেও ৫ বছরেও ফল ধরেনি। টাকা খরচ করে বাগান করে কোন ফল না ধরায় গাছ কেটে ফেলেছেন অনেকে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দেওয়া তথ্য মতে, জেলার ৬ উপজেলায় ভিয়েতনামী নারিকেল গাছ রয়েছে প্রায় ২১’শ আর বাগানী ও কৃষক রয়েছে শতাধিক