বোরো ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষক। ধান পাকলেও সেই পাকা ধান কেটে ঘরে তুলতে নানা বিড়ম্বনায় শিকার হচ্ছেন চাষিরা। ঘূর্ণিঝড় অশনি’র প্রভাবে কোথাও কোথাও বৃষ্টির পানিতে ধানক্ষেত টুইটুম্বুর। ফলে ধান গাছ নুইয়ে পড়ছে পানিতে, তলিয়ে গেছে ক্ষেতের পর ক্ষেত।
ঝিনাইদহে বৈরী আবহাওয়ায় ইরি বোরো ধান নিয়ে মহাবিপাকে পড়েছে কৃষকরা। চলতি মৌসুমে ধানের উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি এবং মাঠে পাকা ধান শ্রমিক সংকটে কাটতে না পারা এবং ধান কাটার পর প্রাকৃতিক দুর্যোগ অশনির বৃষ্টি পাতে দিশেহারা হয়ে পড়েছে ধান চাষিরা। গতকাল বুধবার (১১ মে) জেলাতে উৎপাদিত ধানের ৪৭ শতাংশ কাটা শেষ হয়েছে।
ঝিনাইহের ৬টি উপজেলায় উপজেলায় এক সপ্তাহের ব্যবধানে দু’দফায় ঘূর্ণিঝড় অশনি'র কারণে অসময়ে বৃষ্টির ফলে ক্ষেতের পাকা ধানে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এতে চরম হতাশায় পরেছে কৃষক। একদিকে শ্রমিক সঙ্কট, অন্য দিকে বৈরী আবহাওয়া যেন তাদের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ক্ষেতে কেটে রাখা ধান বৃষ্টির পানিতে ভাসছে। ধানের ফলন ও দাম ভালো হলেও কৃষকের মুখে হাসি নেই।
ফুলবাড়ী উপজেলার আলাদিপুর ইউপির মেলাবাড়ী বাজারে প্রাণ এগ্রো বিজনেস লিমিটেড রাঙ্গামাটির আয়োজনে প্রাণ গ্রুপের চুক্তিবদ্ধ কৃষকদের কাছ থেকে বোরো ধান সংগ্রহের শুভ উদ্বোধন। বোরো ধান ক্রয়ের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ও বক্তব্য রাখেন প্রাণ এগ্রো বিজনেস লিমিটেড রাঙ্গামাটি ফুলবাড়ী এর জেনারেল ম্যানেজার
পূর্ব পুরুষদের ঐতিহ্য ধরে রাখা ও অল্প খরচে লাভবান হওয়ায় স্বপ্ন সফল দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার পান চাষীরা। এতে ভাগ্যের চাকা ঘুরছে চাষীদের। ফলে দিনদিন এই উপজেলায় পানের বরজের সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদের পাশাপাশি দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার কৃষকরা নিরাপদ উপায়ে ফসল উৎপাদনের দিকে ঝুঁকছে। কীটনাশকের পরিবর্তে তারা প্রাকৃতিক ও যান্ত্রিক উপায়ে ফসলের পোকা-মাকড় দমন করছেন। সেই সঙ্গে কৃষকের উৎপাদিত পণ্য হচ্ছে স্বাস্থ্য সম্মত ও নিরাপদ। এজন্য কৃষকদের সহায়তা করছে কৃষি বিভাগ।
ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার লক্ষিপুর গ্রামে আট কেজি ওজনের পেঁপে! তাও আবার দেশী। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন এমন দানবীয় সাইজের পেঁপে চাষ হচ্ছে। এই গ্রামের ‘রায়হান জৈব কৃষি খামার’ নামে একটি খামার গড়ে তুলেছেন ড.নজরুল ইসলাম নামে এক শিক্ষিত যুবক।