Latest News

ঠাকুরগাঁওয়ে ফ্রি সেচ সুবিধায় খুশি কৃষক, জ্বালানি সাশ্রয় ৮১ কোটি টাকা

ঠাকুরগাঁওয়ে খরিফ-২ (আমন) মৌসুমে প্রয়োজনীয় বৃষ্টি না হওয়ায় দুশ্চিন্তায় ছিলেন কৃষক। তবে সে দুশ্চিন্তা থেকে কৃষকদের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য আমন ধানের জমিতে সম্পূরক সেচের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড।

ঝিনাইদহে পানির অভাবে ধান ক্ষেত ফেটে চৌচির, উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার আশংকা

ঝিনাইদহে পানির অভাবে উচু জমির ধান ক্ষেত ফেটে চৌচির। ধান গাছের গোড়ায় পানি না থাকায় পোকা মকড়ের উপদ্রুপ বেড়ে যাচ্ছে। সেচ আর কীটনাশক খরচ মেটাতে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাচ্ছে। তথ্য নিয়ে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে জেলায় আমন আবাদ হয়েছে এক লাখ তিন হাজার ১৫৫ হেক্টর জমিতে। আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক লাখ চার হাজার ৭৫০ হেক্টর জমিতে।

কিশোরগঞ্জে কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে, ইউরিয়া সার সংকটে ভুগছে তারা

নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে পড়েছে। ইউরিয়া সার সংকটে ভুগছে তারা। গত কয়েক দিন থেকে ইউরিয়ার এই সংকটে কৃষকের মাথায় বাজ পড়েছে মনে হয়। এক বস্তা ইউরিয়া যেখানে ৮ শত টাকায় পেত এখনতা ১১ শত টাকা দিয়েও মিলছেনা।

পটাশ সার: ফুলবাড়ীতে বিঘা প্রতি বরাদ্দ ২ কেজি! জমিতে প্রয়োজন ১৫ কেজি।

চলতি আমন মৌসুমে ফুলবাড়ী উপজেলার কৃষকরা চাহিদা মাফিক পাটাশ পাচ্ছে না । বিঘা প্রতি ১৫ কেজি চাহিদা থাকলেও, সরকারি বরাদ্দ অনুযায়ী মিলছে বিঘা প্রতি ২ কেজি পটাশ।

শৈলকুপায় পাট নিয়ে বিপাকে পাটচাষিরা, বাজার জমে উঠলেও দামে হতাশ চাষিরা!

শনির দশা কাটছে না পাটচাষিদের। ফলন ভালো হলেও খরায় পানির অভাবে পাট জাগ দিতে ভোগান্তির শেষ ছিল না। এবার দামে হতাশ চাষিরা। বাজারে পাটের চাহিদা থাকলেও আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। পাট পঁচানো ও ধোয়ার কাজে বেগ পেতে হয়েছে চাষিদের, সেই সঙ্গে বেড়েছে খরচও।

ঝিনাইদহে সারের সংকট, ব্যাহত হচ্ছে ধানের আবাদ!

আমনের ভরা মৌসুমে ঝিনাইদহে দেখা দিয়েছে রাসায়নিক সারের সংকট। এতে ব্যাহত হচ্ছে ধানের আবাদ। বাধ্য হয়ে বেশি দামে ইউরিয়া, টিএসপিসহ অন্যান্য সার কৃষকদের কিনতে হচ্ছে। এতে ধানের উৎপাদন খরচ বাড়ার আশঙ্কা তাদের। তবে পর্যাপ্ত সার থাকার দাবি করে কৃষি বিভাগ বলছে, কেউ যাতে সারের কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে না পারেন

আষাড় মাসেও বৃষ্টি নেই, ঝিনাইদহে কৃষকরা দিশেহারা!

আষাড় মাস শেষ, অথচ বৃষ্টি নেই। এবার ভরা আষাড়ের দেখো মেলেনি বৃষ্টির। ফলে কৃষকের কপালে চিন্তার ভাজ পড়েছে। বীজতলা দিতে না পেরে অনেক কৃষক দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। আষাড় মাসের এই শেষ দিকে আগে দিনভর টিপটপ বৃষ্টি আর মাঠঘাট থৈথৈ করতো পানিতে। আর এখন ভরা আষাড়ে চৈত্রের খরায় পুড়ছে ঝিনাইদহ।